জার্মানির অধিকাংশ মানুষ এখন জীবনযাপনের খরচ মেটাতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছেন। আয় থেকে প্রয়োজনীয় ব্যয় মেটাতে না পেরে তাদের সঞ্চিত অর্থ খরচ করতে হচ্ছে। মিউনিখভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইফো ইন্সটিটিউট এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে ইফো ইন্সটিটিউট জানায়, বিশেষ করে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর জার্মানিতে মুদ্রাস্ফীতি এবং দ্রব্যমূল্য এমন বেশি হারে বেড়েছে যে পণ্য ক্রয় করতে গিয়ে সবাই খুব বিপাকে পড়ছেন। নিয়মিত আয়ে চলছে না। তাই জমানো টাকায় হাত দিতে হচ্ছে প্রায় সবাইকে।
এ ব্যাপারে ইফো ইন্সটিউটের অর্থনীতি বিষয়ক গবেষণা দলের প্রধান টিমো ভলমার্শহয়জার জানান, করোনা মহামারি চলাকালে অনেক জার্মানের সংসারখরচ অনেক কমেছিল। তাই ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত লম্বা একটা জার্মানরা ভালো অঙ্কের অর্থ সঞ্চয় জমাতে পেরেছেন। ওই সময়ে জার্মানদের মোট সঞ্চয়ের পরিমান দাঁড়ায় ৭০ বিলিয়ন ইউরো (৬৯.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার), যা স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় অনেক বেশি।
কিন্তু ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে পরিস্থিতি এতটাই বদলে গেছে যে ২০২২ শুরুর দিকেই জার্মানদের অবস্থা নাজুক হয়ে পড়ে বলে ভলমার্শহয়জার জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ২০২২ সালের প্রথম চার মাসে তা (সঞ্চয়) দ্রুত শেষ হতে থাকে।
জার্মানির মানুষ পণ্য ক্রয় করতে গিয়ে এখনো হিমশিম খাচ্ছেন জানিয়ে ভলমার্শহয়জার বলেন, ‘২০২২ সালের দ্বিতীয় চতুর্থাংশেও সেই অবস্থা প্রায় অপরিবর্তিত রয়েছে। জার্মানিতে দ্রব্যমূল্য অস্বাভাবিক হারে বাড়লেও মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বাড়েনি। ট্রেড ইউনিয়নের সঙ্গে সরকারের সাম্প্রতিক সমঝোতা অনুযায়ী দ্রব্যের অগ্নিমূল্যের এই সময়ে বেতন যে হারে বাড়ানোর কথা সেভাবে বাড়েনি।
সংসার চালাতে জার্মানদের সঞ্চয়ে হাত পড়েছে
নিউজ ডেস্ক
জার্মানির অধিকাংশ মানুষ এখন জীবনযাপনের খরচ মেটাতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছেন। আয় থেকে প্রয়োজনীয় ব্যয় মেটাতে না পেরে তাদের সঞ্চিত অর্থ খরচ করতে হচ্ছে। মিউনিখভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইফো ইন্সটিটিউট এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে ইফো ইন্সটিটিউট জানায়, বিশেষ করে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর জার্মানিতে মুদ্রাস্ফীতি এবং দ্রব্যমূল্য এমন বেশি হারে বেড়েছে যে পণ্য ক্রয় করতে গিয়ে সবাই খুব বিপাকে পড়ছেন। নিয়মিত আয়ে চলছে না। তাই জমানো টাকায় হাত দিতে হচ্ছে প্রায় সবাইকে।
এ ব্যাপারে ইফো ইন্সটিউটের অর্থনীতি বিষয়ক গবেষণা দলের প্রধান টিমো ভলমার্শহয়জার জানান, করোনা মহামারি চলাকালে অনেক জার্মানের সংসারখরচ অনেক কমেছিল। তাই ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত লম্বা একটা জার্মানরা ভালো অঙ্কের অর্থ সঞ্চয় জমাতে পেরেছেন। ওই সময়ে জার্মানদের মোট সঞ্চয়ের পরিমান দাঁড়ায় ৭০ বিলিয়ন ইউরো (৬৯.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার), যা স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় অনেক বেশি।
কিন্তু ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে পরিস্থিতি এতটাই বদলে গেছে যে ২০২২ শুরুর দিকেই জার্মানদের অবস্থা নাজুক হয়ে পড়ে বলে ভলমার্শহয়জার জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ২০২২ সালের প্রথম চার মাসে তা (সঞ্চয়) দ্রুত শেষ হতে থাকে।
জার্মানির মানুষ পণ্য ক্রয় করতে গিয়ে এখনো হিমশিম খাচ্ছেন জানিয়ে ভলমার্শহয়জার বলেন, ‘২০২২ সালের দ্বিতীয় চতুর্থাংশেও সেই অবস্থা প্রায় অপরিবর্তিত রয়েছে।
জার্মানিতে দ্রব্যমূল্য অস্বাভাবিক হারে বাড়লেও মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বাড়েনি। ট্রেড ইউনিয়নের সঙ্গে সরকারের সাম্প্রতিক সমঝোতা অনুযায়ী দ্রব্যের অগ্নিমূল্যের এই সময়ে বেতন যে হারে বাড়ানোর কথা সেভাবে বাড়েনি।
জার্মানির আইনপ্রণেতারা ইউক্রেনকে অস্ত্র না দেয়ার আহ্বান জানালো
মালদ্বীপে জাতীয় শোক দিবস পালিত
এই বিভাগের আরো খবর
ছিনতাইকারী সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা
যুদ্ধবিরতির আগে গাজায় জাতিসংঘ-অধিভুক্ত স্কুলে হামলা, নিহত ৩০
‘একবার সাংবাদিকরা খেপে গেলে ওই তারকার ওঠে দাঁড়ানো...
মানুষ পুড়িয়ে মেরে কিছুই অর্জন করা যায় না:...
উত্তরায় প্রজাপতি পরিবহণে আগুন, আটক ১
কাশ্মীরে বোটে অগ্নিকাণ্ড, চট্টগ্রামের নিহত ৩ জনের বাড়িতে...
ভারতে আসছেন মার্কিন পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী
মুস্তাফিজের জায়গায় তানজিমের অভিষেক
রাজধানীতে ৮ দিনে ৮৯ মামলা, গ্রেফতার ২১৭২
প্রধানমন্ত্রী সৌদি আরব যাচ্ছেন রোববার