ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালে জাপান সফরের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্কের ভিত তৈরি করে গেছেন।
পশ্চিমা দেশ বিশেষ করে ইউরোপ-আমেরিকা থেকে শিল্প বিপ্লবের সূচনা হয় উল্লেখ করে তিনি বলেন,"/>
বুধবার, এপ্রিল ১৬ ২০২৫ | ৩রা বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ১৮ই শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালে জাপান সফরের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্কের ভিত তৈরি করে গেছেন।
পশ্চিমা দেশ বিশেষ করে ইউরোপ-আমেরিকা থেকে শিল্প বিপ্লবের সূচনা হয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এশিয়া অঞ্চলে জাপান শিল্প বিপ্লবে ভূমিকা রেখে আমাদের গর্বিত করেছে। বাংলাদেশ জাপান সম্পর্ক তুলনাহীন। আমাদের অকৃত্রিম বন্ধু জাপানের কাছে শেখার অনেক কিছু আছে।
মন্ত্রী শনিবার রাতে রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে জাপান-বাংলাদেশ সম্পর্কোন্নয়নে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ হক অটোমোবাইলস লিমিটেডের স্বত্বাধিকারী আবদুল হকের জাপান সম্রাটের অর্ডার অব দ্য রাইজিং সান পুরস্কার অর্জন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।মন্ত্রী বলেন, সরকারি এবং বেসরকারি খাত, যৌথ সহযোগিতা সমৃদ্ধ জাতি গঠনে ভূমিকা রাখার ক্ষেত্রে আবদুল হক অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। কম্পিউটারের ওপর থেকে ১৯৯৮-৯৯ অর্থবছরে ভ্যাট-ট্যাক্স প্রত্যাহারে তৎকালীন এফবিসিসিআই নেতা আবদুল হকের ভূমিকা গভীর কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করেন মন্ত্রী।অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে জাপানের রাষ্টদূত ইতো নাওকি প্রধান অতিথি ছিলেন। এতে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমানও বক্তৃতা করেন।১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধুর জাপান সফরকে দুই দেশের সম্পর্কোন্নয়নে ঐতিহাসিক ভূমিকার কথা তুলে ধরে রাষ্ট্রদূত নাওকি বলেন, এরই ধারাবাহিকতায় জাপান নারায়ণগঞ্জের আড়াই হাজার থানায় জাপানি ইপিজেড প্রতিষ্ঠা করেছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশে জাপানি বিনিয়োগ আরো এক ধাপ এগিয়ে গেছে। এ দেশে জাপানি বিনিয়োগের নতুন ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে।