বৈশ্বিক সংকটের প্রেক্ষিত প্রেক্ষাপটে অনেক শক্তিশালী দেশও পুলসেরাতের মত সরু রাস্তার ওপর থেকে পিছলে পড়ে মহাসংকটের অতল গহ্বরে ডুবে গেছে। সেই জায়গায় বাংলাদেশের মত চুনোপুটি দেশ অর্থনৈতিক মানদন্ডে তড়তড়িয়ে এগিয়ে চলছে । দেশিবিদেশি অনেকেরই সেটা সহ্য হচ্ছেনা। তাই এদেশের উন্নয়নের দেশি শত্রুরা বিদেশি শত্রুদের সাহস নিয়ে লাঠি নিয়ে মাঠে নেমেছে। যে মহাসংকটে আমাদের কলে-কারখানায়,অফিস-আদালতে কাজের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ অধিক প্রয়োজন ঠিক সেই মুহূর্তটা বেচে নিয়ে দেশের শত্রুরা লাঠি নিয়ে মাঠে নামলো। যে সময়টিতে বিরোধী দলের সরকারি দলকে সহায়তা করে দেশ ও জনগণকে বাঁচানোর কাজে ব্রতী হওয়া দায়িত্ব-কর্তব্য ঠিক সেই মুহূর্তে বিরোধী দল আন্দোলনের নামে লাঠি নিয়ে রাজপথে সন্ত্রাস সৃষ্টি করে শ্রমজীবী মানুষের আয়-রোজগারের পথ বন্ধ করছে।
বিরোধী জোটের অভিযোগ.দেশে গণতন্ত্র নেই।ঠিকমত ভোট হয়না।ভাল কথা; তাহলে আমার প্রশ্ন এপথটা কে তৈরি করে গেছে? তোমাদের দলের পিতাই তো জনগণ আর ভোট কোনটারই তোয়াক্কা না করে কৌশলে একটি গণতান্ত্রিক সরকারকে সপরিবারে হত্যা করে সেনাপ্রধানের পদ এবং এতদ্রুতই রাষ্ট্রপ্রধানের পদ দখল করলো যে .যা সারা বিশ্বে বিরল।
এরপর আপনাদের একাধিক সেসনে শাষন দেখেছি। দেখেছি-বিশ্বব্যাংকের সুপারিশ কি করে অ্ক্ষর অক্ষরে পালন করে শিল্প-কারখানা নিলামে তুলে দেশের খেটে খাওয়া মানুষদের চাকরিচ্যূত করতে হয়।কি করে অর্থনীতির সূচক নিম্নমুখী করতে হয়।কি করে উন্নয়ন কাজের টেন্ডার হাওয়া ভবন থেকে ছু-মন্তর দিয়ে হাওয়া করে নিজেদের অধীনে নেয়া যায়।
এমনতর রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড যাদের.তাদের অযাচিত উপদ্রব জনগণ নেয় কি করে?কাজই মহামারির মহাসংকটের সময় আরও বেশী দায়িত্বশীল হোন।