এর আগে বৃহস্পতিবার (১৯ জানুয়ারি) বাদ আসর পাকিস্তানের ভাই হারুন কুরেশীর আম বয়ানে মধ্য দিয়ে ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। মুসল্লিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইজতেমা স্থান ও আশপাশে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
আগের বছরের মতোই ভক্তদের চিকিৎসার জন্য স্বাস্থ্য শিবির স্থাপন করা হয়েছে। তবে বার্ধক্যজনিত জটিলতায় শুক্রবার ভোররাতে বরগুনার এক ভক্ত মফিজুল ইসলাম (৭৫) ইজতেমাস্থলে মারা যান। আগামী ২২ জানুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে তিন দিনব্যাপী বিশ্ব ইজতেমা।
তাবলিগ জামাত ১৯৬৭ সাল থেকে টঙ্গীতে জামাতের আয়োজন করে আসছে। ২০১১ সালে বিপুল সংখ্যক উপস্থিতির জন্য ইজতেমাকে দুটি পর্বে বিভক্ত করা হয়।