প্রবাসীর স্ত্রী নাছিমা বেগম বলেন, ‘আমি আমার বাড়িতে কাজ করতে ছিলাম। জনাব হঠাৎ আমার বাড়িতে এসে আমার ঘরে ঢুকে আমাকে জড়িয়ে ধরে এবং বলে আমার কথা না শুনলে তোকে মেরে ফেলব। হাতাহাতির এক পর্যায়ে আমার ঘরের শোকেচের গ্লাস ভেঙে সে আঘাত পায়।’
এলাকাবাসী সূ্ত্রে জানাগেছে’;গৃহকর্মী আলী ধর্ষণের উদ্দেশ্যে প্রবাসীর স্ত্রীকে জড়াজড়ি ও বাগে নেয়ার একপর্যায়ে এ পুরুষাঙ্গ কর্তনের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।
এ বিষয়ে গুরুদাসপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা (ওসি) মো. আব্দুল মতিন বলেন, এ বিষয়ে কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে এবং তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।