যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসাবে আজ দেশের ৭৫ সাংগঠনিক জেলায় (মহানগর ও জেলা) একযোগে মানববন্ধন করবে বিএনপি। বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘণ্টার এ কর্মসূচি সফলে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে দলটি। গঠন করা হয়েছে কেন্দ্রীয় নেতাদের সমন্বয়ে টিম। সব সাংগঠনিক জেলায় এ কর্মসূচির নেতৃত্ব দেবেন কেন্দ্রীয় নেতারা।
বিএনপির এ কর্মসূচি থেকে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা হলে তা প্রতিহত করে শান্তি বজায় রাখতেই সারা দেশে সমাবেশসহ নানা কর্মসূচি নিয়ে সতর্ক থাকবেন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা।
জানা গেছে, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের উদ্যোগে যাত্রাবাড়ী থেকে আবদুল্লাহপুর (টঙ্গী ব্রিজ) পর্যন্ত হবে মানববন্ধন। তবে এদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্মসূচি থাকায় ময়মনসিংহ মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ-এ তিন সাংগঠনিক জেলায় মানববন্ধন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি।
এবারই প্রথমবারের মতো ঢাকা মহানগরে সবচেয়ে দীর্ঘ পথের কর্মসূচি পালন করতে যাচ্ছে বিএনপি। মহানগর উত্তরের উদ্যোগে আব্দুল্লাহপুর (টঙ্গী ব্রিজ)-বিমানবন্দর-যমুনা ফিউচার পার্ক-বাড্ডা-রামপুরা-আবুল হোটেল-মালিবাগ রেলগেট পর্যন্ত এবং দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে মালিবাগ রেলগেট-মৌচাক-শান্তিনগর-কাকরাইল-নয়াপল্টন-ফকিরাপুল-আরামবাগ মতিঝিল শাপলা চত্বর-ইত্তেফাক মোড়-টিকাটুলী-যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত হবে এ কর্মসূচি।
মূলত রাজধানীর এক প্রান্ত থেকে অপরপ্রান্ত পর্যন্ত লোকে লোকারণ্য করার পরিকল্পনা নিয়েছেন দলের নেতারা। ঢাকার বাইরেও ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। মানববন্ধন থেকে ১৮ মার্চ পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে, যা হবে রমজানের আগে শেষ কর্মসূচি।
এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মানববন্ধন কর্মসূচিকে সফল করতে সর্বস্তরের জনগণ এবং বিএনপি ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতাকর্মীদের অনুরোধ জানিয়েছেন।
অন্যদিকে রাজধানীতে আজ দুটি সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ। সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শান্তি সমাবেশ করবে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ। আর বিকালে বনানীতে শান্তি সমাবেশ করবে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া যুবলীগও সারা দেশে শান্তি সমাবেশ করবে। এসব কর্মসূচিতে তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে নগর ও কেন্দ্রীয় নেতারাও যোগ দেবেন।
রাজধানীসহ সারা দেশে বিএনপির মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা হলে তা প্রতিহত করে শান্তি বজায় রাখতেই সারা দেশে সমাবেশসহ নানা কর্মসূচি নিয়ে মাঠে থাকবে আওয়ামী লীগ। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতাদের বক্তব্য হলো— এগুলো পাল্টা কর্মসূচি নয়, জনগণের শান্তি এবং জানমালের নিরাপত্তায় তারা মাঠে থাকবেন।
আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন যুগান্তরকে বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদৃঢ় নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন-অর্জনগুলো আমরা জনগণের কাছে তুলে ধরব। পাশাপাশি কেউ যেন কর্মসূচির নামে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে না পারে, সে জন্য আমরা মাঠে আছি এবং থাকব।
মহানগর ও জেলায় বিএনপির কর্মসূচি, সতর্ক থাকবেন আ.লীগ নেতাকর্মীরা
নিউজ ডেস্ক
জানা গেছে, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের উদ্যোগে যাত্রাবাড়ী থেকে আবদুল্লাহপুর (টঙ্গী ব্রিজ) পর্যন্ত হবে মানববন্ধন। তবে এদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্মসূচি থাকায় ময়মনসিংহ মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ-এ তিন সাংগঠনিক জেলায় মানববন্ধন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি।
এবারই প্রথমবারের মতো ঢাকা মহানগরে সবচেয়ে দীর্ঘ পথের কর্মসূচি পালন করতে যাচ্ছে বিএনপি। মহানগর উত্তরের উদ্যোগে আব্দুল্লাহপুর (টঙ্গী ব্রিজ)-বিমানবন্দর-যমুনা ফিউচার পার্ক-বাড্ডা-রামপুরা-আবুল হোটেল-মালিবাগ রেলগেট পর্যন্ত এবং দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে মালিবাগ রেলগেট-মৌচাক-শান্তিনগর-কাকরাইল-নয়াপল্টন-ফকিরাপুল-আরামবাগ মতিঝিল শাপলা চত্বর-ইত্তেফাক মোড়-টিকাটুলী-যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত হবে এ কর্মসূচি।
মূলত রাজধানীর এক প্রান্ত থেকে অপরপ্রান্ত পর্যন্ত লোকে লোকারণ্য করার পরিকল্পনা নিয়েছেন দলের নেতারা। ঢাকার বাইরেও ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। মানববন্ধন থেকে ১৮ মার্চ পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে, যা হবে রমজানের আগে শেষ কর্মসূচি।
এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মানববন্ধন কর্মসূচিকে সফল করতে সর্বস্তরের জনগণ এবং বিএনপি ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতাকর্মীদের অনুরোধ জানিয়েছেন।
অন্যদিকে রাজধানীতে আজ দুটি সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ। সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শান্তি সমাবেশ করবে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ। আর বিকালে বনানীতে শান্তি সমাবেশ করবে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া যুবলীগও সারা দেশে শান্তি সমাবেশ করবে। এসব কর্মসূচিতে তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে নগর ও কেন্দ্রীয় নেতারাও যোগ দেবেন।
রাজধানীসহ সারা দেশে বিএনপির মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা হলে তা প্রতিহত করে শান্তি বজায় রাখতেই সারা দেশে সমাবেশসহ নানা কর্মসূচি নিয়ে মাঠে থাকবে আওয়ামী লীগ। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতাদের বক্তব্য হলো— এগুলো পাল্টা কর্মসূচি নয়, জনগণের শান্তি এবং জানমালের নিরাপত্তায় তারা মাঠে থাকবেন।
আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন যুগান্তরকে বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদৃঢ় নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন-অর্জনগুলো আমরা জনগণের কাছে তুলে ধরব। পাশাপাশি কেউ যেন কর্মসূচির নামে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে না পারে, সে জন্য আমরা মাঠে আছি এবং থাকব।
সকালে কাঁচা তুলসি খেলে পাবেন দারুণ উপকার
স্বজনহারাদের সহানুভূতি না জানিয়ে দেশে আনন্দ ফুর্তি চলছে: জিএম কাদের
এই বিভাগের আরো খবর
দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির গণসমাবেশ, জড়ো হচ্ছেন নেতাকর্মীরা
দুলু-আজাদসহ বিএনপির বেশ কয়েক নেতা আটক
যশোরে সাত সকালে যুবলীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা
অমিতাভকে যে পরামর্শ দিলেন মোদি
বাংলাদেশ ভারত বাণিজ্য রুপিতে লেনদেনের অনুমতি পেল আরও...
‘সাংস্কৃতিক বিনিময় ভারত-বাংলাদেশ বন্ধনকে সুদৃঢ় করেছে’
সিগারেট নিষিদ্ধ করবেন ঋষি সুনাক!
বিএনপি দেশে অরাজক ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে...
বিএনপি নিজেদেরকে জনগণের আয়নায় দেখতে প্রস্তুত নয়: ওবায়দুল...
অবৈধ সম্পদ অর্জন: মির্জা আব্বাস ও স্ত্রীর অপরাধ...