হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টানসহ বিভিন্ন ধর্মের ওপর আলোচনা করতে গিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ১৯৭১ সালে যে দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আমরা যুদ্ধ করেছিলাম। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টানসহ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী একসঙ্গে অংশ নিয়েছিলাম। সাম্যের বাংলাদেশ, ন্যায়বিচারের বাংলাদেশ ও মানবিক বাংলাদেশ কায়েমে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলাম কিন্তু পরিশেষে আমরা কী পেলাম। তিনি আক্ষেপ করে বলেন- শোষণের পরিবর্তনে ৫০ বছরের আমরা কী পেলাম?
গতকাল সোমবার বিকালে ঠাকুরগাঁওয়ের বিএনপি দলীয় কার্যালয়ে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের আয়োজিত সদস্য সংগ্রহ অভিযান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমাদের দেশ তথা ভারত উপমহাদেশের লোকেরাই ধর্ম নিয়ে খুব বাড়াবাড়ি করে। বিনা কারণেই করে- আমাদের মধ্যে অশান্তি সৃষ্টি করে। শুধুমাত্র এটা রাজনীতিবিদদের একটা দুষ্টামি!
মনোরঞ্জন সিংয়ের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব এসএন তরুণ দে, যুগ্ম মহাসচিব মিল্টন বৈদ্য, জেলা বিএনপির সভাপতি তৈমুর রহমান প্রমুখ।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, সাধারণ আয়ের মানুষের আজ নাভিশ্বাস হয়ে উঠেছে। চাল-ডাল-তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম আকাশছোঁয়া। ধনীরা আজ আরও ধনী হচ্ছে। মুসলিম ধনীরা মালয়েশিয়া, কানাডাসহ বিদেশে টাকা পাচার করে বাড়ি তৈরি করছে। আর আপনাদের (হিন্দু ধনীরা) লোকেরা ভারতে টাকা পাচার করে সেখানে বাড়ি তৈরি করছে। আমরা গরিবরা দেশের মাটি কামড়িয়ে দেশেই আছি।
তিনি বিএনপির ঘরনা সংগঠন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টে যোগদানকারীদের উদ্দেশ্য করে বলেন, কী কারণে আপনারা এ সংগঠনে যোগ দিবেন। এ সময় রাণীশংকৈল উপজেলার কার্তিক চন্দ্র রায় ও সাবিত্রী রাণী বলেন, দীর্ঘদিন ধরে তারা নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন। তা থেকে মুক্তির জন্য এ সংগঠনে যোগদান করছেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তার এক ছাত্রের কথা স্মরণ বলেন, আওয়ামী লীগের কাছে হিন্দুরা হচ্ছে বিয়ের পাগড়ির মতো; বিয়ের দিনে যেমন পাগড়ির দরকার হয়। বিয়ে শেষ হলে তা তুলে রাখা হয়।
তিনি বলেন, বিএনপি বুঝে না কে হিন্দু, কে মুসলিম আর কে খ্রিস্টান? বিএনপি মানুষকে মর্যাদা দেয়।
৫০ বছরে আমরা কী পেলাম, প্রশ্ন মির্জা ফখরুলের
নিউজ ডেস্ক
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমাদের দেশ তথা ভারত উপমহাদেশের লোকেরাই ধর্ম নিয়ে খুব বাড়াবাড়ি করে। বিনা কারণেই করে- আমাদের মধ্যে অশান্তি সৃষ্টি করে। শুধুমাত্র এটা রাজনীতিবিদদের একটা দুষ্টামি!
মনোরঞ্জন সিংয়ের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব এসএন তরুণ দে, যুগ্ম মহাসচিব মিল্টন বৈদ্য, জেলা বিএনপির সভাপতি তৈমুর রহমান প্রমুখ।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, সাধারণ আয়ের মানুষের আজ নাভিশ্বাস হয়ে উঠেছে। চাল-ডাল-তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম আকাশছোঁয়া। ধনীরা আজ আরও ধনী হচ্ছে। মুসলিম ধনীরা মালয়েশিয়া, কানাডাসহ বিদেশে টাকা পাচার করে বাড়ি তৈরি করছে। আর আপনাদের (হিন্দু ধনীরা) লোকেরা ভারতে টাকা পাচার করে সেখানে বাড়ি তৈরি করছে। আমরা গরিবরা দেশের মাটি কামড়িয়ে দেশেই আছি।
তিনি বিএনপির ঘরনা সংগঠন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টে যোগদানকারীদের উদ্দেশ্য করে বলেন, কী কারণে আপনারা এ সংগঠনে যোগ দিবেন। এ সময় রাণীশংকৈল উপজেলার কার্তিক চন্দ্র রায় ও সাবিত্রী রাণী বলেন, দীর্ঘদিন ধরে তারা নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন। তা থেকে মুক্তির জন্য এ সংগঠনে যোগদান করছেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তার এক ছাত্রের কথা স্মরণ বলেন, আওয়ামী লীগের কাছে হিন্দুরা হচ্ছে বিয়ের পাগড়ির মতো; বিয়ের দিনে যেমন পাগড়ির দরকার হয়। বিয়ে শেষ হলে তা তুলে রাখা হয়।
তিনি বলেন, বিএনপি বুঝে না কে হিন্দু, কে মুসলিম আর কে খ্রিস্টান? বিএনপি মানুষকে মর্যাদা দেয়।
জন্মদিনে কর্নেল অলিকে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা ৷৷ রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মাথার মাউসে চাপ
কোনো সভ্য দেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নেই: ওবায়দুল কাদের
এই বিভাগের আরো খবর
দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির গণসমাবেশ, জড়ো হচ্ছেন নেতাকর্মীরা
দুলু-আজাদসহ বিএনপির বেশ কয়েক নেতা আটক
যশোরে সাত সকালে যুবলীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা
অমিতাভকে যে পরামর্শ দিলেন মোদি
বাংলাদেশ ভারত বাণিজ্য রুপিতে লেনদেনের অনুমতি পেল আরও...
‘সাংস্কৃতিক বিনিময় ভারত-বাংলাদেশ বন্ধনকে সুদৃঢ় করেছে’
সিগারেট নিষিদ্ধ করবেন ঋষি সুনাক!
বিএনপি দেশে অরাজক ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে...
বিএনপি নিজেদেরকে জনগণের আয়নায় দেখতে প্রস্তুত নয়: ওবায়দুল...
অবৈধ সম্পদ অর্জন: মির্জা আব্বাস ও স্ত্রীর অপরাধ...