বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, মঙ্গলবার রাশিয়া মার্কিন ড্রোন ধ্বংস করার প্রেক্ষিতেই বুধবারের ঘটনা ঘটেছে। ন্যাটোর ফোর্স হিসেবেই এস্টোনিয়ায় পাহারা দিচ্ছিল যুক্তরাজ্য ও জার্মানির বিমান।
ন্যাটো অবশ্য সরাসরি এবিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চায়নি। ন্যাটোর প্রধান জেনস স্টলটেনবার্গ এখনো পর্যন্ত এবিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি। বিষয়টি নিয়ে ধীরে চলো নীতি নিয়েছেন তিনি। তবে বিশেষজ্ঞ ব্রুনো লেতে ডয়চে ভেলেকে জানিয়েছেন, ‘ন্যাটো বিষয়টি নিয়ে অত্যন্ত সতর্ক। ঘটনাটি সরাসরি ন্যাটোর বিমানের সঙ্গে ঘটেনি। মার্কিন ড্রোনের সঙ্গে হয়েছে। মার্কিন ড্রোনের অবস্থান এখনো স্পষ্ট নয়। ফলে এর মধ্যে কিছু ধোঁয়াশা আছে। ন্যাটো সেখানে ঢুকতে চাইছে না।’
এদিকে ওয়াশিংটনে মার্কিন কর্তৃপক্ষকে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন যে, মার্কিন ড্রোন রাশিয়ার আকাশসীমার কাছে পৌঁছে গেছিল। তাই সেটিকে নামানো হয়েছে। বুধবারের ঘটনা নিয়ে অবশ্য রাশিয়া এখনো কোনো মন্তব্য করেনি।