চট্টগ্রামে এক শিল্পপতির বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রচারের অভিযোগে কাজী ফার্মের মালিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলার তদন্ত আবার শুরু করেছে । উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ উঠে যাওয়ার পর চট্টগ্রামের চকবাজার ও চান্দগাঁও থানায় করা দুই মামলার তদন্ত শুরু হয়েছে। তবে তদন্ত প্রভাবিত করার জন্য আসামিপক্ষ নানাভাবে অপচেষ্টা চালাচ্ছে বলে বাদীপক্ষ অভিযোগ করেছে।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, চট্টগ্রামে জমি দখলের অভিযোগ এনে সানোয়ারা গ্রুপ অব কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রচার করে কাজী গ্রুপের মালিকানাধীন দীপ্ত টেলিভিশন। ২০১৬ সালের ১৬, ২২ ও ৩১ মার্চ প্রচারিত এ সংবাদ দেশের শীর্ষস্থানীয় করদাতা ও তৎকালীন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসির ছেলের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক, মানহানিকর ও মিথ্যা বলে অভিযোগ করা হয়। একই সঙ্গে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান সানোয়ারা গ্রুপেরও এতে সুনাম ক্ষুন্ন হয়েছে বলে দাবি করা হয়।
এ অভিযোগে নগরীর চকবাজার ও চান্দগাঁও থানায় দুটি এবং আদালতে একটিসহ তিনটি মামলা করা হয়। সানোয়ারা গ্রুপের কর্মকর্তা শেখ আহমদ ও জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে মামলাগুলো করেন। মামলায় কাজী ফার্মের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহেদুল হাসান ছাড়াও পরিচালক কাজী জাহিন হাসান, কাজী রাবেত হাসান, চিফ অপারেটিং অফিসার কাজী উরফী আহমদসহ সাতজনকে আসামি করা হয়। সূত্র জানায়, আসামিপক্ষ উচ্চ আদালতে গিয়ে তিনটি মামলায় স্থগিতাদেশ নিয়ে আসে। স্থগিতাদেশের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ১৮ জুলাই চট্টগ্রাম সাইবার ট্রাইব্যুনালে জামিন নিতে এলে আসামি কাজী জাহেদুল হাসান, তার ছেলে কাজী জাহিন হাসান, কাজী রাবেত হাসান ও কর্মকর্তা কাজী উরফী আহমদের জামিন না মঞ্জুর করে তাদের জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। পরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ায় বিশেষ বিবেচনায় আদালত কাজী জাহেদুল হাসানকে ওই দিন বিকালেই জামিন দেন। অন্য তিনজনকে জেলে পাঠানো হয়।
উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ উঠে যাওয়ায় চকবাজার ও চান্দগাঁও থানা পুলিশ মামলাগুলোর তদন্ত পুনরায় শুরু করে। একটি মামলার বাদী জাহাঙ্গীর আলম \ বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের এ মামলা ডকুমেন্টারি বা এভিডেনসিয়াল। এর পরও মামলার তদন্ত প্রভাবিত করার জন্য আসামিপক্ষ নানা অপচেষ্টা চালাচ্ছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। এ বিষয়ে সিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
চান্দগাঁও থানার উপ-পরিদর্শক নূর ইসলাম বলেন, উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ উঠে যাওয়ার পর কাজী ফার্মের এমডিসহ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় পুনরায় তদন্ত শুরু হয়েছে। এই তিন মামলা প্রসঙ্গে সিএমপির দক্ষিণ জোনের উপ-কমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, কাজী ফার্মের মালিক ও দীপ্ত টিভির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে করা একাধিক মামলার তদন্ত চলছে।
সানোয়ারা গ্রুপের এমডির বিরুদ্ধে দীপ্ত টেলিভিশনে সংবাদ প্রচার করা হয়েছে, এটা ঠিক। এখন তদন্তকারী কর্মকর্তা সবকিছু তদন্ত করে রিপোর্ট দেবেন। তিনি রিপোর্ট কীভাবে দেবেন সেটা সম্পূর্ণ তার এখতিয়ার। তদন্ত প্রভাবিত করার সুযোগ নেই।
চট্টগ্রামে এক শিল্পপতির বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রচারের অভিযোগে কাজী ফার্মের মালিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলার তদন্ত আবার শুরু করেছে পুলিশ। উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ উঠে যাওয়ার পর চট্টগ্রামের চকবাজার ও চান্দগাঁও থানায় করা দুই মামলার তদন্ত শুরু হয়েছে। তবে তদন্ত প্রভাবিত করার জন্য আসামিপক্ষ নানাভাবে অপচেষ্টা চালাচ্ছে বলে বাদীপক্ষ অভিযোগ করেছে।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, চট্টগ্রামে জমি দখলের অভিযোগ এনে সানোয়ারা গ্রুপ অব কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রচার করে কাজী গ্রুপের মালিকানাধীন দীপ্ত টেলিভিশন। ২০১৬ সালের ১৬, ২২ ও ৩১ মার্চ প্রচারিত এ সংবাদ দেশের শীর্ষস্থানীয় করদাতা ও তৎকালীন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসির ছেলের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক, মানহানিকর ও মিথ্যা বলে অভিযোগ করা হয়। একই সঙ্গে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান সানোয়ারা গ্রুপেরও এতে সুনাম ক্ষুন্ন হয়েছে বলে দাবি করা হয়।
এ অভিযোগে নগরীর চকবাজার ও চান্দগাঁও থানায় দুটি এবং আদালতে একটিসহ তিনটি মামলা করা হয়। সানোয়ারা গ্রুপের কর্মকর্তা শেখ আহমদ ও জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে মামলাগুলো করেন। মামলায় কাজী ফার্মের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহেদুল হাসান ছাড়াও পরিচালক কাজী জাহিন হাসান, কাজী রাবেত হাসান, চিফ অপারেটিং অফিসার কাজী উরফী আহমদসহ সাতজনকে আসামি করা হয়। সূত্র জানায়, আসামিপক্ষ উচ্চ আদালতে গিয়ে তিনটি মামলায় স্থগিতাদেশ নিয়ে আসে। স্থগিতাদেশের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ১৮ জুলাই চট্টগ্রাম সাইবার ট্রাইব্যুনালে জামিন নিতে এলে আসামি কাজী জাহেদুল হাসান, তার ছেলে কাজী জাহিন হাসান, কাজী রাবেত হাসান ও কর্মকর্তা কাজী উরফী আহমদের জামিন না মঞ্জুর করে তাদের জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। পরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ায় বিশেষ বিবেচনায় আদালত কাজী জাহেদুল হাসানকে ওই দিন বিকালেই জামিন দেন। অন্য তিনজনকে জেলে পাঠানো হয়।
উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ উঠে যাওয়ায় চকবাজার ও চান্দগাঁও থানা পুলিশ মামলাগুলোর তদন্ত পুনরায় শুরু করে। একটি মামলার বাদী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের এ মামলা ডকুমেন্টারি বা এভিডেনসিয়াল। এর পরও মামলার তদন্ত প্রভাবিত করার জন্য আসামিপক্ষ নানা অপচেষ্টা চালাচ্ছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। এ বিষয়ে সিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
চান্দগাঁও থানার উপ-পরিদর্শক নূর ইসলাম বলেন, উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ উঠে যাওয়ার পর কাজী ফার্মের এমডিসহ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় পুনরায় তদন্ত শুরু হয়েছে। এই তিন মামলা প্রসঙ্গে সিএমপির দক্ষিণ জোনের উপ-কমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, কাজী ফার্মের মালিক ও দীপ্ত টিভির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে করা একাধিক মামলার তদন্ত চলছে।
সানোয়ারা গ্রুপের এমডির বিরুদ্ধে দীপ্ত টেলিভিশনে সংবাদ প্রচার করা হয়েছে, এটা ঠিক। এখন তদন্তকারী কর্মকর্তা সবকিছু তদন্ত করে রিপোর্ট দেবেন। তিনি রিপোর্ট কীভাবে দেবেন সেটা সম্পূর্ণ তার এখতিয়ার। তদন্ত প্রভাবিত করার সুযোগ নেই।
চট্টগ্রামে এক শিল্পপতির বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রচারের অভিযোগে কাজী ফার্মের মালিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলার তদন্ত আবার শুরু করেছে পুলিশ। উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ উঠে যাওয়ার পর চট্টগ্রামের চকবাজার ও চান্দগাঁও থানায় করা দুই মামলার তদন্ত শুরু হয়েছে। তবে তদন্ত প্রভাবিত করার জন্য আসামিপক্ষ নানাভাবে অপচেষ্টা চালাচ্ছে বলে বাদীপক্ষ অভিযোগ করেছে।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, চট্টগ্রামে জমি দখলের অভিযোগ এনে সানোয়ারা গ্রুপ অব কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রচার করে কাজী গ্রুপের মালিকানাধীন দীপ্ত টেলিভিশন। ২০১৬ সালের ১৬, ২২ ও ৩১ মার্চ প্রচারিত এ সংবাদ দেশের শীর্ষস্থানীয় করদাতা ও তৎকালীন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসির ছেলের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক, মানহানিকর ও মিথ্যা বলে অভিযোগ করা হয়। একই সঙ্গে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান সানোয়ারা গ্রুপেরও এতে সুনাম ক্ষুন্ন হয়েছে বলে দাবি করা হয়।
এ অভিযোগে নগরীর চকবাজার ও চান্দগাঁও থানায় দুটি এবং আদালতে একটিসহ তিনটি মামলা করা হয়। সানোয়ারা গ্রুপের কর্মকর্তা শেখ আহমদ ও জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে মামলাগুলো করেন। মামলায় কাজী ফার্মের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহেদুল হাসান ছাড়াও পরিচালক কাজী জাহিন হাসান, কাজী রাবেত হাসান, চিফ অপারেটিং অফিসার কাজী উরফী আহমদসহ সাতজনকে আসামি করা হয়। সূত্র জানায়, আসামিপক্ষ উচ্চ আদালতে গিয়ে তিনটি মামলায় স্থগিতাদেশ নিয়ে আসে। স্থগিতাদেশের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ১৮ জুলাই চট্টগ্রাম সাইবার ট্রাইব্যুনালে জামিন নিতে এলে আসামি কাজী জাহেদুল হাসান, তার ছেলে কাজী জাহিন হাসান, কাজী রাবেত হাসান ও কর্মকর্তা কাজী উরফী আহমদের জামিন না মঞ্জুর করে তাদের জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। পরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ায় বিশেষ বিবেচনায় আদালত কাজী জাহেদুল হাসানকে ওই দিন বিকালেই জামিন দেন। অন্য তিনজনকে জেলে পাঠানো হয়।
উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ উঠে যাওয়ায় চকবাজার ও চান্দগাঁও থানা পুলিশ মামলাগুলোর তদন্ত পুনরায় শুরু করে। একটি মামলার বাদী জাহাঙ্গীর আলম যুগান্তরকে বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের এ মামলা ডকুমেন্টারি বা এভিডেনসিয়াল। এর পরও মামলার তদন্ত প্রভাবিত করার জন্য আসামিপক্ষ নানা অপচেষ্টা চালাচ্ছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। এ বিষয়ে সিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
চান্দগাঁও থানার উপ-পরিদর্শক নূর ইসলাম বলেন, উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ উঠে যাওয়ার পর কাজী ফার্মের এমডিসহ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় পুনরায় তদন্ত শুরু হয়েছে। এই তিন মামলা প্রসঙ্গে সিএমপির দক্ষিণ জোনের উপ-কমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, কাজী ফার্মের মালিক ও দীপ্ত টিভির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে করা একাধিক মামলার তদন্ত চলছে।
সানোয়ারা গ্রুপের এমডির বিরুদ্ধে দীপ্ত টেলিভিশনে সংবাদ প্রচার করা হয়েছে, এটা ঠিক। এখন তদন্তকারী কর্মকর্তা সবকিছু তদন্ত করে রিপোর্ট দেবেন। তিনি রিপোর্ট কীভাবে দেবেন সেটা সম্পূর্ণ তার এখতিয়ার। তদন্ত প্রভাবিত করার সুযোগ নেই।